• মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫, ০৯:৪৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ, দীর্ঘ যানজট কুমিল্লায় বকশিশের টাকা ভাগাভাগি নিয়ে বিরোধের জের ধরে এক সহকর্মীকে ছুরিকাঘাতে হত্যার দায়ে আরেক সহকর্মীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন কুমিল্লার আদালত। কুমিল্লার সাবেক পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নান বরখাস্ত কুমিল্লায় অস্ত্র ও মাদকসহ কিশোর গ্যাংয়ের ৯ সদস্য গ্রেফতার বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আমীরে জামায়াতের সাথে ইইউ এর রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ চৌদ্দগ্রামে জামায়াতের কেন্দ্রীয় সেক্রেটারীর আগমনে স্বাগত মিছিল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের কুমিল্লায় মহাসড়ক অবরোধ কুমিল্লার পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড ও লাকসাম রোড এলাকায় সেনাবাহিনী ও জেলা ট্রাফিক পুলিশের যৌথ তল্লাশি অভিযান পরিচালিত। নিখোঁজ সংবাদ বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট সামিট-২০২৫ এ অংশগ্রহণকারী বিনিয়োগকারীদের সাথে জামায়াতে ইসলামীর প্রতিনিধি দলের বৈঠক

১৩নং ভবানীপুর ইউনিয়ন পরিষদে উদযাপিত হচ্ছে জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবস

Reporter Name / ২৬৯ Time View
Update : মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

মোঃ সাবিউদ্দিন: আজ মঙ্গলবার(১৯ সেপ্টেম্বর) ১৩নং ভবানীপুর ইউনিয়ন পরিষদে উদযাপিত হচ্ছে জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবস। অনুষ্ঠান উদ্ভোদন করে ১৩নং ভবানীপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব জবান আলী সরকার। সেবা ও উন্নতির দক্ষ রূপকার, উন্নয়নে-উদ্ভাবনে স্থানীয় সরকার- এই স্লোগান নিয়ে দিবসটি উদযাপন করা হচ্ছে। জনসচেতনতা তৈরি এবং স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে জনগণের সম্পৃক্ততা বাড়াতে দিবসটি উদযাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

দিবসটি পালনের মাধ্যমে স্থানীয় সরকার ও সাধারণ জনগণের মেলবন্ধন আরো দৃঢ় হবে। সেবা প্রাপ্তি হবে সহজ ও ঝামেলামুক্ত। স্থানীয় সরকার অধিকতর দক্ষতার সাথে নিরাপদ পানি, স্যানিটেশন, শিক্ষা, চিকিৎসা, সামাজিক নিরাপত্তা, অবকাঠামো উন্নয়ন প্রভৃতি সেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেবে। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে।

১৩নং ভবানীপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব জবান আলী সরকার বলেন এ দিবসের মাধ্যমে মাটি ও মানুষের আরো কাছাকাছি যাওয়া এবং জনগণকে সেবা প্রদানের নতুন দ্বার উন্মোচিত হবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। আমাদের সবচেয়ে বড় সম্পদ দেশের জনগণ। সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রমে জনগণকে আরো সম্পৃক্ত করতে হবে। তাদের দাবি-সমস্যার কথা শুনতে হবে। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে স্থানীয় সরকারকে স্মার্ট ও সেবামুখী করতে হবে। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় জাতির পিতার স্বপ্নের ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও উন্নত- সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে আমরা সক্ষম হব, ইনশাল্লাহ।


More News Of This Category
bdit.com.bd